প্রকাশকালঃ ১৮ নভেম্বর ২০২৫, দুপুর ৩:৫৮ সময়

গাজরে প্রচুর পরিমাণে বিটা-ক্যারোটিন থাকে, যা শরীরে ভিটামিন এ-তে রূপান্তরিত হয়ে ত্বকের কোষ মেরামত ও সুস্থ রাখে। কমলালেবু ভিটামিন সি-এর একটি চমৎকার উৎস, যা কোলাজেন উৎপাদন বাড়িয়ে ত্বকের দৃঢ়তা ও নরমত্ব বজায় রাখে। অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ এই রস বার্ধক্যের লক্ষণ কমাতে সাহায্য করে এবং হজমশক্তিও বৃদ্ধি করে।
বিট প্রাকৃতিক রক্তপরিষ্কারক হিসেবে কাজ করে, যা ত্বকের প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা বাড়ায়। এর প্রদাহ-বিরোধী বৈশিষ্ট্য ব্রণ কমাতেও সাহায্য করে। বেদানা অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ, যা ফ্রি র্যাডিক্যাল ক্ষতি থেকে ত্বককে রক্ষা করে। আপেল ফাইবারের একটি ভালো উৎস, যা শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে হজম ব্যবস্থা সুস্থ রাখে।
সবুজ শাকসবজি সব সময়ই স্বাস্থ্যকর। পালং শাকে থাকা আয়রন, ভিটামিন কে ও ফোলেট ত্বকের স্বাস্থ্য উন্নত করে। কিউই ভিটামিন সি-তে সমৃদ্ধ, যা কোলাজেন তৈরি করতে এবং ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। এই রস কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে হজমও সহজ করে।
টমেটোতে থাকা লাইকোপিন অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে ত্বককে সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে রক্ষা করে এবং ত্বকের রঙ উন্নত করে। ধনেপাতা ভিটামিন সি ও কে-তে সমৃদ্ধ, যা শরীরের বিষমুক্তকরণ প্রক্রিয়াকে সাহায্য করে। এই রস হজম এনজাইম সক্রিয় করে হজমকে সহজ করে।
শসা প্রচুর পানি ও সিলিকা সমৃদ্ধ, যা ত্বককে ভিতর থেকে হাইড্রেট রাখে এবং আর্দ্রতা বজায় রাখে। এই রস ত্বককে প্রশমিত করে ও জ্বালা কমায়। পুদিনা পাতা গ্যাস ও অ্যাসিডিটি দূর করে। লেবুতে থাকা ভিটামিন সি শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে রক্তকে বিশুদ্ধ করে। এটি প্রাকৃতিকভাবে শরীরকে পরিষ্কার রাখে এবং রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।